Tuesday, September 6, 2016

স্থায়ী বসবাস ও ব্যবসার অপার সম্ভাবনা মালয়েশিয়ায়

primenewsbd
প্রবাস ডেস্ক : বাংলাদেশিদের জন্য ব্যবসা ও স্থায়ীভাবে বসবাস করার অপার সম্ভাবনার একটি দেশ মালয়েশিয়া।
কিন্তু অবৈধ উপায়ে বা সঠিক ভিসা না নিয়ে যারা মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন তারা অসহায় ও মানবেতর জীবন যাপন করছেন। শুধু তাই নয়, মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশে প্রতারক চক্র রয়েছে। যারা কাজ দেবার কথা বলে সহজ সরল বাংলাদেশিদের অবৈধ উপায়ে মালয়েশিয়ায় নিয়ে গিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এবং তাদেরকে ঠেলে দিচ্ছে এক অন্ধকার জীবনে।

মালয়েশিয়ায় কাজ ও ব্যবসা করার সুযোগ থাকলেও শুধুমাত্র সঠিক ভিসা না থাকার কারণে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি শ্রমিক সব হারিয়ে দেশে ফিরতে বাধ্য হচ্ছে অথবা জেলে বন্দি জীবন-যাপন করছে। অনেক বাংলাদেশি শ্রমিক অবৈধ থাকায় ন্যায্য মজুরিও পাচ্ছে না এবং অল্প বিনিয়োগে ব্যবসাও করতে পারছে না। মালয়েশিয়ায় যাবার পরও অনেকে প্রতারিত হচ্ছে ভিসার ক্যাটাগরি বা ভিসার মেয়াদ বর্ধিত করতে গিয়ে। দেশি-বিদেশি দালাল চক্র প্রলোভন দেখিয়ে সঠিক ভিসা করানো বা মেয়াদ বাড়ানোর কথা বলে প্রতিনিয়ত অনেকের সর্বনাশ করছে।

বর্তমানে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের জন্য যে সকল সুযোগ রয়েছে:
মালেয়শিয়ার সরকার তাদের ব্যবসার বাজার সবার জন্য উন্মুক্ত ও সহজ করে দিয়েছে।বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যে কোন দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম খরচে, সহজে ও নিরাপদে বিনিয়োগ করা যায় দেশটিতে। নিরাপদ বিনিয়োগের জন্য স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ীদের আস্থার ও বিশ্বস্ততার প্রতীক এখন মালয়েশিয়া। চীন, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, ভারতসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের নাগরিকদের মতো আমরাও এই সুযোগটি গ্রহন করতে পারি অতি সহজেই। স্বল্প পুঁজিতে প্রায় সব ধরনের আধুনিক ও রুচি সম্মত ব্যবসা করার সুযোগ রয়েছে দেশটিতে।

– জমি-জমা লিজ নিয়ে কৃষি খামার বা ডেভোলপমেন্ট ব্যবসা বা খামার প্রতিষ্ঠা।
– স্কুল-কলেজ প্রতিষ্ঠা বা মানুষের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী বিক্রয়।
– সেবামূলক প্রতিষ্ঠান স্থাপন।
– গাড়ি বিষয়ক ব্যবসা
– খাবার ও থাকার ছোট বা বড় হোটেল স্থাপন।
– চেইন শপ এর ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে।
– আইটি রিলেটেড ব্যবসা
– ফাস্ট ফুড এর দোকান প্রতিষ্ঠা করে সহজেই ব্যবসা করা যায়। এছাড়াও রয়েছে অনেক ছোট বড় সুযোগ।

কোন কোন এলাকায় ব্যবসা করবেন:
বৈধভাবে মালয়েশিয়ায় গিয়ে আপনিও হতে পারেন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক। মালয়েশিয়ায় চায়না টাউন ও বাংলা টাউনে রয়েছে শত শত বাংলাদেশি মালিকানার নানা পণ্যের দোকান। জিএম প্লাজা, হানিফা মার্কেট, সগো শপিং মল, সোরিয়া টাওয়ার সহ প্রায় সব এলাকায় রয়েছে বাংলাদেশিদের মালিকানাধীন বিভিন্ন ব্যবসাহিক প্রতিষ্ঠান। কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বিখ্যাত ল-য়েড প্লাজা রয়েছে বাংলাদেশিদের আই-টি ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দুতে। অনেক কম ভাড়ায় কুয়ালালামপুরের হার্টপয়েন্ট দোকান পাওয়া যায়। এছাড়াও সারা মালয়েশিয়ায় জুড়ে রয়েছে ব্যবসার সমুহ সম্ভাবনা।

ভিসা ও ব্যবসার জন্য কি কি করতে হবে আপনাকে?
মালয়শিয়ায় ব্যবসা করতে হলে আপনাকে প্রথমেই একটি কোম্পানি খুলতে হবে। ফেরতযোগ্য জামানত হিসাবে অল্প পরিমাণ টাকা ব্যাংক একাউন্টে রেখে কোম্পানি খুলে এসব চেইন শপ এর ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়া যাবে। এরপর নিতে হবে দোকান ভাড়া। মালয়েশিয়াতে দোকান ভাড়া নিতে বাংলাদেশের মতো ২০/২৫ লাখ টাকা জামানত রাখার দরকার হয় না। উপরন্তু দোকান ভাড়া পাওয়া যায় তুলনামূলক কম খরচে ও অতি সহজে। মালয়েশিয়ায় ট্যাক্স প্রদান করতে হয় লাভের উপরে এবং পরিমাণেও অতি অল্প।

এছাড়াও চলতি মাসের ভাড়া ও দুই মাসের অগ্রীম ভাড়া দিয়ে দোকান পাওয়া যাবে মালয়েশিয়ায়। উপরন্তু অনেক অফিস বা দোকান ডেকোরেশন করাই থাকে। যা সরাসরি ব্যবহার করা যায়। আর দোকান ডেকোরেশনের খরচ কিছু থাকলেও লাখ লাখ টাকার পণ্য পাওয়া যায় জামানত ছাড়াই। পণ্য বিক্রি করে তারপর টাকা দিতে হয় প্রদানকারী কোম্পানিকে। লাভের কমিশনের পুরোটাই থাকবে নিজের কাছে। অনেক কোম্পানি তো প্রয়োজনীয় ফার্নিচার এমনকি এসি, ফ্রিজটাও দিয়ে দেয় ব্যবহার করার জন্য। এভাবে ৫০ হাজার টাকা ডিপোজিট রেখে মাসে ১০ থেকে ৬০ লাখ টাকার পণ্য পাওয়া যায় অনায়াসে।

এছাড়াও মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক কোম্পানির অধীনে বিজনেস রেসিডেন্স ভিসা করলে পাঁচ বছর পরে মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব (পিআর) পাওয়া যায় বেশ সহজেই। ২ বছর পর পর ভিসা নবায়ন করে আজীবন বসবাস করা যায় এবং ৫ বছর পর স্থায়ী নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যায়। ইতিমধ্যে গত কয়েক বছরে বহু বাংলাদেশি স্থায়ী নাগরিকত্ব বা মালয়েশিয়ান Passport পেয়েছে। সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আবেদন করলে পিআর রিফিউজড হবার সম্ভবনা থাকে না।

মালেয়শিয়াতে দুই ভাবে কোম্পানি ওপেন করে ব্যবসা করা যায়। মালয়েশিয়ায় Offshore Company (International Company) অধীনে ১০০% ফরেন শেয়ারে বা Sdn. Bhd. কোম্পানীর মাধ্যমে Employment Pass নিয়েও যে কেউ বৈধ ভিসা নিয়ে সপরিবারে বসবাস ও ব্যবসা করতে পারেন অতি সহজেই।তবে Sdn. Bhd. কোম্পানির অধীনে ভিসা প্রাপ্তির জটিলতা অনেক বেশি। Visa Renewal করার সময়ে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়, সেই ক্ষেত্রে International Company এর অধীনে ভিসা প্রাপ্তির কোনও জটিলতা নেই বললেই চলে।
মালয়েশিয়ায় কাজ ও ব্যবসা করার সুযোগ থাকলেও শুধুমাত্র সঠিক ভিসা না থাকার কারণে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি শ্রমিক সব হারিয়ে দেশে ফিরতে বাধ্য হচ্ছে অথবা জেলে বন্দি জীবন-যাপন করছে। অনেক বাংলাদেশি শ্রমিক অবৈধ থাকায় ন্যায্য মজুরিও পাচ্ছে না এবং অল্প বিনিয়োগে ব্যবসাও করতে পারছে না। মালয়েশিয়ায় যাবার পরও অনেকে প্রতারিত হচ্ছে ভিসার ক্যাটাগরি বা ভিসার মেয়াদ বর্ধিত করতে গিয়ে। দেশি-বিদেশি দালাল চক্র প্রলোভন দেখিয়ে সঠিক ভিসা করানো বা মেয়াদ বাড়ানোর কথা বলে প্রতিনিয়ত অনেকের সর্বনাশ করছে।

বর্তমানে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের জন্য যে সকল সুযোগ রয়েছে:
মালেয়শিয়ার সরকার তাদের ব্যবসার বাজার সবার জন্য উন্মুক্ত ও সহজ করে দিয়েছে।বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যে কোন দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম খরচে, সহজে ও নিরাপদে বিনিয়োগ করা যায় দেশটিতে। নিরাপদ বিনিয়োগের জন্য স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ীদের আস্থার ও বিশ্বস্ততার প্রতীক এখন মালয়েশিয়া। চীন, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, ভারতসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের নাগরিকদের মতো আমরাও এই সুযোগটি গ্রহন করতে পারি অতি সহজেই। স্বল্প পুঁজিতে প্রায় সব ধরনের আধুনিক ও রুচি সম্মত ব্যবসা করার সুযোগ রয়েছে দেশটিতে।

– জমি-জমা লিজ নিয়ে কৃষি খামার বা ডেভোলপমেন্ট ব্যবসা বা খামার প্রতিষ্ঠা।
– স্কুল-কলেজ প্রতিষ্ঠা বা মানুষের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী বিক্রয়।
– সেবামূলক প্রতিষ্ঠান স্থাপন।
– গাড়ি বিষয়ক ব্যবসা
– খাবার ও থাকার ছোট বা বড় হোটেল স্থাপন।
– চেইন শপ এর ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে।
– আইটি রিলেটেড ব্যবসা
– ফাস্ট ফুড এর দোকান প্রতিষ্ঠা করে সহজেই ব্যবসা করা যায়। এছাড়াও রয়েছে অনেক ছোট বড় সুযোগ।

কোন কোন এলাকায় ব্যবসা করবেন:
বৈধভাবে মালয়েশিয়ায় গিয়ে আপনিও হতে পারেন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক। মালয়েশিয়ায় চায়না টাউন ও বাংলা টাউনে রয়েছে শত শত বাংলাদেশি মালিকানার নানা পণ্যের দোকান। জিএম প্লাজা, হানিফা মার্কেট, সগো শপিং মল, সোরিয়া টাওয়ার সহ প্রায় সব এলাকায় রয়েছে বাংলাদেশিদের মালিকানাধীন বিভিন্ন ব্যবসাহিক প্রতিষ্ঠান। কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বিখ্যাত ল-য়েড প্লাজা রয়েছে বাংলাদেশিদের আই-টি ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দুতে। অনেক কম ভাড়ায় কুয়ালালামপুরের হার্টপয়েন্ট দোকান পাওয়া যায়। এছাড়াও সারা মালয়েশিয়ায় জুড়ে রয়েছে ব্যবসার সমুহ সম্ভাবনা।

ভিসা ও ব্যবসার জন্য কি কি করতে হবে আপনাকে?
মালয়শিয়ায় ব্যবসা করতে হলে আপনাকে প্রথমেই একটি কোম্পানি খুলতে হবে। ফেরতযোগ্য জামানত হিসাবে অল্প পরিমাণ টাকা ব্যাংক একাউন্টে রেখে কোম্পানি খুলে এসব চেইন শপ এর ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়া যাবে। এরপর নিতে হবে দোকান ভাড়া। মালয়েশিয়াতে দোকান ভাড়া নিতে বাংলাদেশের মতো ২০/২৫ লাখ টাকা জামানত রাখার দরকার হয় না। উপরন্তু দোকান ভাড়া পাওয়া যায় তুলনামূলক কম খরচে ও অতি সহজে। মালয়েশিয়ায় ট্যাক্স প্রদান করতে হয় লাভের উপরে এবং পরিমাণেও অতি অল্প।

এছাড়াও চলতি মাসের ভাড়া ও দুই মাসের অগ্রীম ভাড়া দিয়ে দোকান পাওয়া যাবে মালয়েশিয়ায়। উপরন্তু অনেক অফিস বা দোকান ডেকোরেশন করাই থাকে। যা সরাসরি ব্যবহার করা যায়। আর দোকান ডেকোরেশনের খরচ কিছু থাকলেও লাখ লাখ টাকার পণ্য পাওয়া যায় জামানত ছাড়াই। পণ্য বিক্রি করে তারপর টাকা দিতে হয় প্রদানকারী কোম্পানিকে। লাভের কমিশনের পুরোটাই থাকবে নিজের কাছে। অনেক কোম্পানি তো প্রয়োজনীয় ফার্নিচার এমনকি এসি, ফ্রিজটাও দিয়ে দেয় ব্যবহার করার জন্য। এভাবে ৫০ হাজার টাকা ডিপোজিট রেখে মাসে ১০ থেকে ৬০ লাখ টাকার পণ্য পাওয়া যায় অনায়াসে।

এছাড়াও মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক কোম্পানির অধীনে বিজনেস রেসিডেন্স ভিসা করলে পাঁচ বছর পরে মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব (পিআর) পাওয়া যায় বেশ সহজেই। ২ বছর পর পর ভিসা নবায়ন করে আজীবন বসবাস করা যায় এবং ৫ বছর পর স্থায়ী নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যায়। ইতিমধ্যে গত কয়েক বছরে বহু বাংলাদেশি স্থায়ী নাগরিকত্ব বা মালয়েশিয়ান Passport পেয়েছে। সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আবেদন করলে পিআর রিফিউজড হবার সম্ভবনা থাকে না।

মালেয়শিয়াতে দুই ভাবে কোম্পানি ওপেন করে ব্যবসা করা যায়। মালয়েশিয়ায় Offshore Company (International Company) অধীনে ১০০% ফরেন শেয়ারে বা Sdn. Bhd. কোম্পানীর মাধ্যমে Employment Pass নিয়েও যে কেউ বৈধ ভিসা নিয়ে সপরিবারে বসবাস ও ব্যবসা করতে পারেন অতি সহজেই।তবে Sdn. Bhd. কোম্পানির অধীনে ভিসা প্রাপ্তির জটিলতা অনেক বেশি। Visa Renewal করার সময়ে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়, সেই ক্ষেত্রে International Company এর অধীনে ভিসা প্রাপ্তির কোনও জটিলতা নেই বললেই চলে। - See more at: http://primenewsbd.com/index.php?page=details&nc=208&news_id=92965#sthash.fMR70eHg.dpuf
প্রবাস ডেস্ক : বাংলাদেশিদের জন্য ব্যবসা ও স্থায়ীভাবে বসবাস করার অপার সম্ভাবনার একটি দেশ মালয়েশিয়া। কিন্তু অবৈধ উপায়ে বা সঠিক ভিসা না নিয়ে যারা মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন তারা অসহায় ও মানবেতর জীবন যাপন করছেন। শুধু তাই নয়, মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশে প্রতারক চক্র রয়েছে। যারা কাজ দেবার কথা বলে সহজ সরল বাংলাদেশিদের অবৈধ উপায়ে মালয়েশিয়ায় নিয়ে গিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এবং তাদেরকে ঠেলে দিচ্ছে এক অন্ধকার জীবনে।

মালয়েশিয়ায় কাজ ও ব্যবসা করার সুযোগ থাকলেও শুধুমাত্র সঠিক ভিসা না থাকার কারণে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি শ্রমিক সব হারিয়ে দেশে ফিরতে বাধ্য হচ্ছে অথবা জেলে বন্দি জীবন-যাপন করছে। অনেক বাংলাদেশি শ্রমিক অবৈধ থাকায় ন্যায্য মজুরিও পাচ্ছে না এবং অল্প বিনিয়োগে ব্যবসাও করতে পারছে না। মালয়েশিয়ায় যাবার পরও অনেকে প্রতারিত হচ্ছে ভিসার ক্যাটাগরি বা ভিসার মেয়াদ বর্ধিত করতে গিয়ে। দেশি-বিদেশি দালাল চক্র প্রলোভন দেখিয়ে সঠিক ভিসা করানো বা মেয়াদ বাড়ানোর কথা বলে প্রতিনিয়ত অনেকের সর্বনাশ করছে।

বর্তমানে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের জন্য যে সকল সুযোগ রয়েছে:
মালেয়শিয়ার সরকার তাদের ব্যবসার বাজার সবার জন্য উন্মুক্ত ও সহজ করে দিয়েছে।বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যে কোন দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম খরচে, সহজে ও নিরাপদে বিনিয়োগ করা যায় দেশটিতে। নিরাপদ বিনিয়োগের জন্য স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ীদের আস্থার ও বিশ্বস্ততার প্রতীক এখন মালয়েশিয়া। চীন, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, ভারতসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের নাগরিকদের মতো আমরাও এই সুযোগটি গ্রহন করতে পারি অতি সহজেই। স্বল্প পুঁজিতে প্রায় সব ধরনের আধুনিক ও রুচি সম্মত ব্যবসা করার সুযোগ রয়েছে দেশটিতে।

– জমি-জমা লিজ নিয়ে কৃষি খামার বা ডেভোলপমেন্ট ব্যবসা বা খামার প্রতিষ্ঠা।
– স্কুল-কলেজ প্রতিষ্ঠা বা মানুষের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী বিক্রয়।
– সেবামূলক প্রতিষ্ঠান স্থাপন।
– গাড়ি বিষয়ক ব্যবসা
– খাবার ও থাকার ছোট বা বড় হোটেল স্থাপন।
– চেইন শপ এর ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে।
– আইটি রিলেটেড ব্যবসা
– ফাস্ট ফুড এর দোকান প্রতিষ্ঠা করে সহজেই ব্যবসা করা যায়। এছাড়াও রয়েছে অনেক ছোট বড় সুযোগ।

কোন কোন এলাকায় ব্যবসা করবেন:
বৈধভাবে মালয়েশিয়ায় গিয়ে আপনিও হতে পারেন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক। মালয়েশিয়ায় চায়না টাউন ও বাংলা টাউনে রয়েছে শত শত বাংলাদেশি মালিকানার নানা পণ্যের দোকান। জিএম প্লাজা, হানিফা মার্কেট, সগো শপিং মল, সোরিয়া টাওয়ার সহ প্রায় সব এলাকায় রয়েছে বাংলাদেশিদের মালিকানাধীন বিভিন্ন ব্যবসাহিক প্রতিষ্ঠান। কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বিখ্যাত ল-য়েড প্লাজা রয়েছে বাংলাদেশিদের আই-টি ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দুতে। অনেক কম ভাড়ায় কুয়ালালামপুরের হার্টপয়েন্ট দোকান পাওয়া যায়। এছাড়াও সারা মালয়েশিয়ায় জুড়ে রয়েছে ব্যবসার সমুহ সম্ভাবনা।

ভিসা ও ব্যবসার জন্য কি কি করতে হবে আপনাকে?
মালয়শিয়ায় ব্যবসা করতে হলে আপনাকে প্রথমেই একটি কোম্পানি খুলতে হবে। ফেরতযোগ্য জামানত হিসাবে অল্প পরিমাণ টাকা ব্যাংক একাউন্টে রেখে কোম্পানি খুলে এসব চেইন শপ এর ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়া যাবে। এরপর নিতে হবে দোকান ভাড়া। মালয়েশিয়াতে দোকান ভাড়া নিতে বাংলাদেশের মতো ২০/২৫ লাখ টাকা জামানত রাখার দরকার হয় না। উপরন্তু দোকান ভাড়া পাওয়া যায় তুলনামূলক কম খরচে ও অতি সহজে। মালয়েশিয়ায় ট্যাক্স প্রদান করতে হয় লাভের উপরে এবং পরিমাণেও অতি অল্প।

এছাড়াও চলতি মাসের ভাড়া ও দুই মাসের অগ্রীম ভাড়া দিয়ে দোকান পাওয়া যাবে মালয়েশিয়ায়। উপরন্তু অনেক অফিস বা দোকান ডেকোরেশন করাই থাকে। যা সরাসরি ব্যবহার করা যায়। আর দোকান ডেকোরেশনের খরচ কিছু থাকলেও লাখ লাখ টাকার পণ্য পাওয়া যায় জামানত ছাড়াই। পণ্য বিক্রি করে তারপর টাকা দিতে হয় প্রদানকারী কোম্পানিকে। লাভের কমিশনের পুরোটাই থাকবে নিজের কাছে। অনেক কোম্পানি তো প্রয়োজনীয় ফার্নিচার এমনকি এসি, ফ্রিজটাও দিয়ে দেয় ব্যবহার করার জন্য। এভাবে ৫০ হাজার টাকা ডিপোজিট রেখে মাসে ১০ থেকে ৬০ লাখ টাকার পণ্য পাওয়া যায় অনায়াসে।

এছাড়াও মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক কোম্পানির অধীনে বিজনেস রেসিডেন্স ভিসা করলে পাঁচ বছর পরে মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব (পিআর) পাওয়া যায় বেশ সহজেই। ২ বছর পর পর ভিসা নবায়ন করে আজীবন বসবাস করা যায় এবং ৫ বছর পর স্থায়ী নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যায়। ইতিমধ্যে গত কয়েক বছরে বহু বাংলাদেশি স্থায়ী নাগরিকত্ব বা মালয়েশিয়ান Passport পেয়েছে। সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আবেদন করলে পিআর রিফিউজড হবার সম্ভবনা থাকে না।

মালেয়শিয়াতে দুই ভাবে কোম্পানি ওপেন করে ব্যবসা করা যায়। মালয়েশিয়ায় Offshore Company (International Company) অধীনে ১০০% ফরেন শেয়ারে বা Sdn. Bhd. কোম্পানীর মাধ্যমে Employment Pass নিয়েও যে কেউ বৈধ ভিসা নিয়ে সপরিবারে বসবাস ও ব্যবসা করতে পারেন অতি সহজেই।তবে Sdn. Bhd. কোম্পানির অধীনে ভিসা প্রাপ্তির জটিলতা অনেক বেশি। Visa Renewal করার সময়ে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়, সেই ক্ষেত্রে International Company এর অধীনে ভিসা প্রাপ্তির কোনও জটিলতা নেই বললেই চলে। - See more at: http://primenewsbd.com/index.php?page=details&nc=208&news_id=92965#sthash.fMR70eHg.dpuf
প্রবাস ডেস্ক : বাংলাদেশিদের জন্য ব্যবসা ও স্থায়ীভাবে বসবাস করার অপার সম্ভাবনার একটি দেশ মালয়েশিয়া। কিন্তু অবৈধ উপায়ে বা সঠিক ভিসা না নিয়ে যারা মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন তারা অসহায় ও মানবেতর জীবন যাপন করছেন। শুধু তাই নয়, মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশে প্রতারক চক্র রয়েছে। যারা কাজ দেবার কথা বলে সহজ সরল বাংলাদেশিদের অবৈধ উপায়ে মালয়েশিয়ায় নিয়ে গিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এবং তাদেরকে ঠেলে দিচ্ছে এক অন্ধকার জীবনে।

মালয়েশিয়ায় কাজ ও ব্যবসা করার সুযোগ থাকলেও শুধুমাত্র সঠিক ভিসা না থাকার কারণে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি শ্রমিক সব হারিয়ে দেশে ফিরতে বাধ্য হচ্ছে অথবা জেলে বন্দি জীবন-যাপন করছে। অনেক বাংলাদেশি শ্রমিক অবৈধ থাকায় ন্যায্য মজুরিও পাচ্ছে না এবং অল্প বিনিয়োগে ব্যবসাও করতে পারছে না। মালয়েশিয়ায় যাবার পরও অনেকে প্রতারিত হচ্ছে ভিসার ক্যাটাগরি বা ভিসার মেয়াদ বর্ধিত করতে গিয়ে। দেশি-বিদেশি দালাল চক্র প্রলোভন দেখিয়ে সঠিক ভিসা করানো বা মেয়াদ বাড়ানোর কথা বলে প্রতিনিয়ত অনেকের সর্বনাশ করছে।

বর্তমানে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের জন্য যে সকল সুযোগ রয়েছে:
মালেয়শিয়ার সরকার তাদের ব্যবসার বাজার সবার জন্য উন্মুক্ত ও সহজ করে দিয়েছে।বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যে কোন দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম খরচে, সহজে ও নিরাপদে বিনিয়োগ করা যায় দেশটিতে। নিরাপদ বিনিয়োগের জন্য স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ীদের আস্থার ও বিশ্বস্ততার প্রতীক এখন মালয়েশিয়া। চীন, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, ভারতসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের নাগরিকদের মতো আমরাও এই সুযোগটি গ্রহন করতে পারি অতি সহজেই। স্বল্প পুঁজিতে প্রায় সব ধরনের আধুনিক ও রুচি সম্মত ব্যবসা করার সুযোগ রয়েছে দেশটিতে।

– জমি-জমা লিজ নিয়ে কৃষি খামার বা ডেভোলপমেন্ট ব্যবসা বা খামার প্রতিষ্ঠা।
– স্কুল-কলেজ প্রতিষ্ঠা বা মানুষের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী বিক্রয়।
– সেবামূলক প্রতিষ্ঠান স্থাপন।
– গাড়ি বিষয়ক ব্যবসা
– খাবার ও থাকার ছোট বা বড় হোটেল স্থাপন।
– চেইন শপ এর ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে।
– আইটি রিলেটেড ব্যবসা
– ফাস্ট ফুড এর দোকান প্রতিষ্ঠা করে সহজেই ব্যবসা করা যায়। এছাড়াও রয়েছে অনেক ছোট বড় সুযোগ।

কোন কোন এলাকায় ব্যবসা করবেন:
বৈধভাবে মালয়েশিয়ায় গিয়ে আপনিও হতে পারেন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক। মালয়েশিয়ায় চায়না টাউন ও বাংলা টাউনে রয়েছে শত শত বাংলাদেশি মালিকানার নানা পণ্যের দোকান। জিএম প্লাজা, হানিফা মার্কেট, সগো শপিং মল, সোরিয়া টাওয়ার সহ প্রায় সব এলাকায় রয়েছে বাংলাদেশিদের মালিকানাধীন বিভিন্ন ব্যবসাহিক প্রতিষ্ঠান। কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বিখ্যাত ল-য়েড প্লাজা রয়েছে বাংলাদেশিদের আই-টি ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দুতে। অনেক কম ভাড়ায় কুয়ালালামপুরের হার্টপয়েন্ট দোকান পাওয়া যায়। এছাড়াও সারা মালয়েশিয়ায় জুড়ে রয়েছে ব্যবসার সমুহ সম্ভাবনা।

ভিসা ও ব্যবসার জন্য কি কি করতে হবে আপনাকে?
মালয়শিয়ায় ব্যবসা করতে হলে আপনাকে প্রথমেই একটি কোম্পানি খুলতে হবে। ফেরতযোগ্য জামানত হিসাবে অল্প পরিমাণ টাকা ব্যাংক একাউন্টে রেখে কোম্পানি খুলে এসব চেইন শপ এর ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়া যাবে। এরপর নিতে হবে দোকান ভাড়া। মালয়েশিয়াতে দোকান ভাড়া নিতে বাংলাদেশের মতো ২০/২৫ লাখ টাকা জামানত রাখার দরকার হয় না। উপরন্তু দোকান ভাড়া পাওয়া যায় তুলনামূলক কম খরচে ও অতি সহজে। মালয়েশিয়ায় ট্যাক্স প্রদান করতে হয় লাভের উপরে এবং পরিমাণেও অতি অল্প।

এছাড়াও চলতি মাসের ভাড়া ও দুই মাসের অগ্রীম ভাড়া দিয়ে দোকান পাওয়া যাবে মালয়েশিয়ায়। উপরন্তু অনেক অফিস বা দোকান ডেকোরেশন করাই থাকে। যা সরাসরি ব্যবহার করা যায়। আর দোকান ডেকোরেশনের খরচ কিছু থাকলেও লাখ লাখ টাকার পণ্য পাওয়া যায় জামানত ছাড়াই। পণ্য বিক্রি করে তারপর টাকা দিতে হয় প্রদানকারী কোম্পানিকে। লাভের কমিশনের পুরোটাই থাকবে নিজের কাছে। অনেক কোম্পানি তো প্রয়োজনীয় ফার্নিচার এমনকি এসি, ফ্রিজটাও দিয়ে দেয় ব্যবহার করার জন্য। এভাবে ৫০ হাজার টাকা ডিপোজিট রেখে মাসে ১০ থেকে ৬০ লাখ টাকার পণ্য পাওয়া যায় অনায়াসে।

এছাড়াও মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক কোম্পানির অধীনে বিজনেস রেসিডেন্স ভিসা করলে পাঁচ বছর পরে মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব (পিআর) পাওয়া যায় বেশ সহজেই। ২ বছর পর পর ভিসা নবায়ন করে আজীবন বসবাস করা যায় এবং ৫ বছর পর স্থায়ী নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যায়। ইতিমধ্যে গত কয়েক বছরে বহু বাংলাদেশি স্থায়ী নাগরিকত্ব বা মালয়েশিয়ান Passport পেয়েছে। সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আবেদন করলে পিআর রিফিউজড হবার সম্ভবনা থাকে না।

মালেয়শিয়াতে দুই ভাবে কোম্পানি ওপেন করে ব্যবসা করা যায়। মালয়েশিয়ায় Offshore Company (International Company) অধীনে ১০০% ফরেন শেয়ারে বা Sdn. Bhd. কোম্পানীর মাধ্যমে Employment Pass নিয়েও যে কেউ বৈধ ভিসা নিয়ে সপরিবারে বসবাস ও ব্যবসা করতে পারেন অতি সহজেই।তবে Sdn. Bhd. কোম্পানির অধীনে ভিসা প্রাপ্তির জটিলতা অনেক বেশি। Visa Renewal করার সময়ে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়, সেই ক্ষেত্রে International Company এর অধীনে ভিসা প্রাপ্তির কোনও জটিলতা নেই বললেই চলে। - See more at: http://primenewsbd.com/index.php?page=details&nc=208&news_id=92965#sthash.fMR70eHg.dpuf

No comments:

Post a Comment