শীতে ত্বক শুষ্ক হবেই। অনেকের পায়ের ত্বক এত শুষ্ক হয় যে ফেটে যায়। কারও কারও ত্বকে এ আবহাওয়ায় চুলকায়।
আবার কারও ত্বক সাদাটে হয়ে যায়, মরা ত্বক উঠতে থাকে। মোট কথা, ত্বকের পেলবতা ও মসৃণতা যায় হারিয়ে। মেয়েদের সমস্যা একটু বেশি প্রকট। তাঁরা অনেক পানি নিয়ে কাজ করেন, যা থেকে ত্বকের সমস্যা আরও বাড়ে। থাইরয়েডের সমস্যা মেয়েদেরই বেশি হয়। আর এ সমস্যায় ত্বক খুব বেশি শুষ্ক হয়ে পড়ে। এ ছাড়া খুশকিও এ সময় বেড়ে যেতে পারে। তাই জেনে নিন এই মৌসুমে কীভাবে ত্বকের অতি শুষ্কতা থেকে রেহাই পাবেন।
আবার কারও ত্বক সাদাটে হয়ে যায়, মরা ত্বক উঠতে থাকে। মোট কথা, ত্বকের পেলবতা ও মসৃণতা যায় হারিয়ে। মেয়েদের সমস্যা একটু বেশি প্রকট। তাঁরা অনেক পানি নিয়ে কাজ করেন, যা থেকে ত্বকের সমস্যা আরও বাড়ে। থাইরয়েডের সমস্যা মেয়েদেরই বেশি হয়। আর এ সমস্যায় ত্বক খুব বেশি শুষ্ক হয়ে পড়ে। এ ছাড়া খুশকিও এ সময় বেড়ে যেতে পারে। তাই জেনে নিন এই মৌসুমে কীভাবে ত্বকের অতি শুষ্কতা থেকে রেহাই পাবেন।
* গোসলের সময় অতিরিক্ত গরম পানি নয়, হালকা গরম পানি ব্যবহার করুন। একইভাবে বারবার সাবান দিয়ে ত্বক ঘষবেন না। গ্লিসারিনসমৃদ্ধ বা ময়েশ্চারযুক্ত সাবান হলে ভালো।
* গোসলের পর ত্বক কিছুটা ভেজা বা আর্দ্র থাকতে থাকতেই অলিভ অয়েল, গ্লিসারিন ইত্যাদি মেখে নিন।
* ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে প্রচুর পানি পান করুন।
* ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে চুলকায়। নখ দিয়ে না চুলকে নারকেল তেল বা অলিভ অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করুন।
* মুখমণ্ডল পরিষ্কার রাখতে হালকা পরিষ্কারক বা জেন্টল ক্লিনসার ব্যবহার করুন ও পরে তৈলাক্ত ক্রিম লাগান।
* উলের বা পশমের কাপড়ের নিচে সুতির জামা পরবেন, যাতে চুলকানি কম হয়।
* খুব বেশি শুষ্ক ত্বকে ল্যাকটিক অ্যাসিড, গ্লিসারিন, ইউরিয়াসমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজিং লোশন, ভ্যাসলিন ব্যবহার করতে হবে।
* সপ্তাহে তিন দিন গোসলের এক ঘণ্টা আগে গরম নারকেল তেল মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করলে খুশকি কম হবে। তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এ জন্য কিটোকোনাজল, স্যালিসাইলিক অ্যাসিড, সেলেনিয়াম, সালফার ও জিঙ্কসমৃদ্ধ শ্যাম্পু ব্যবহার করা যায়। হেয়ার স্প্রে, জেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
No comments:
Post a Comment