উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসা প্রধানত ২ ভাবে করা হয়-
১. জীবনশৈলীর পরিবর্তনের মাধ্যমে
২. ওষুধের মাধ্যমে
জীবনশৈলীর পরিবর্তনের মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার সাফল্য সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত। তাই ওষুধ লাগুক বা না লাগুক সব উচ্চ রক্তচাপ রোগীর জীবনযাত্রার পরিবর্তন প্রয়োজন। উচ্চ রক্তচাপ ব্যবস্থাপনায় জীবনযাত্রার পরিবর্তনে কার্যকর কিছু পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা যাকঃ
১. ওজন কমানো: শারীরিক স্বাভাবিক ওজন বজায় রাখা ( BMI:১৮.৫-২৪.৯ কেজি/মিটার স্কয়ার)।
২. স্বাস্থ্যসম্মত খাবারে অভ্যস্ত হওয়া: তাজা ফলমূল ও শাকসবজি বেশি বেশি খাওয়া। চর্বিজাতীয় খাবার কম খাওয়া।
৩. খাবারে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া যাবে না :খাবারে লবণ কম করে খেতে হবে। প্রতিদিন ৫ গ্রাম-এর কম লবণ খেতে হবে। পাতে লবণ পরিহার করতে হবে।
৪. শারীরিক পরিশ্রম:নিয়মিত কায়িক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করতে হবে। যেমন : দৌড়ানো, হাঁটা, সাঁতার কাটা ইত্যাদি। দৈনিক কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে সপ্তাহে ৫ দিন হাঁটা যথেষ্ট।
৫. ধূমপান ও তামাকজাতীয় দ্রব্য পরিহার: বিড়ি, সিগারেট, জর্দা, সাদাপাতা, গুল, ইত্যাদি সকাল প্রকার দ্রব্য পরিহার করতে হবে।
৬. মদ্যপান পরিত্যাগ করতে হবে।
উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধসমূহের ধরণঃ
১. ডাইইউরেটিকস (Diuretics)
২. বিটা ব্লকার (Beta blocker)
৩. এনজিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম ইনহিবিটর (ACE inhibitor)
৪. এনজিওটেনসিন রিসেপ্টর ব্লকার (ARB)
৫. ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার (Calcium channel blockers)
উচ্চ রক্তচাপের ফলাফল:অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ স্ট্রোক, হার্ট এটাক, হার্ট ফেইলিওর, কিডনি ফেইলিওর, দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগ, অন্ধত্ব ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি বহুলাংশে বৃদ্ধি করে। অনেকে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ (Normal) হয়ে গেলে ওষুধ সেবন ছেড়ে দেন। যার ফলে কিছুদিন পর আবার রক্তচাপ বেড়ে যায়। কাজেই উচ্চ রক্তচাপ একবার ধরা পড়লে এর উপসর্গ এবং ক্ষতি থেকে বাঁচতে হলে মাঝেমাঝে রক্তচাপ পরীক্ষা করিয়ে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে। একমাত্র ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ পরিবর্তন অথবা বন্ধ করা যাবে না।
- See more at: http://blog.doctorola.com/archives/3855#sthash.iEyakvZn.dpuf
উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসা প্রধানত ২ ভাবে করা হয়-১. জীবনশৈলীর পরিবর্তনের মাধ্যমে
২. ওষুধের মাধ্যমে
জীবনশৈলীর পরিবর্তনের মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার সাফল্য সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত। তাই ওষুধ লাগুক বা না লাগুক সব উচ্চ রক্তচাপ রোগীর জীবনযাত্রার পরিবর্তন প্রয়োজন। উচ্চ রক্তচাপ ব্যবস্থাপনায় জীবনযাত্রার পরিবর্তনে কার্যকর কিছু পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা যাকঃ
১. ওজন কমানো: শারীরিক স্বাভাবিক ওজন বজায় রাখা ( BMI:১৮.৫-২৪.৯ কেজি/মিটার স্কয়ার)।
২. স্বাস্থ্যসম্মত খাবারে অভ্যস্ত হওয়া: তাজা ফলমূল ও শাকসবজি বেশি বেশি খাওয়া। চর্বিজাতীয় খাবার কম খাওয়া।
৩. খাবারে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া যাবে না :খাবারে লবণ কম করে খেতে হবে। প্রতিদিন ৫ গ্রাম-এর কম লবণ খেতে হবে। পাতে লবণ পরিহার করতে হবে।
৪. শারীরিক পরিশ্রম:নিয়মিত কায়িক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করতে হবে। যেমন : দৌড়ানো, হাঁটা, সাঁতার কাটা ইত্যাদি। দৈনিক কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে সপ্তাহে ৫ দিন হাঁটা যথেষ্ট।
৫. ধূমপান ও তামাকজাতীয় দ্রব্য পরিহার: বিড়ি, সিগারেট, জর্দা, সাদাপাতা, গুল, ইত্যাদি সকাল প্রকার দ্রব্য পরিহার করতে হবে।
৬. মদ্যপান পরিত্যাগ করতে হবে।
উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধসমূহের ধরণঃ
১. ডাইইউরেটিকস (Diuretics)
২. বিটা ব্লকার (Beta blocker)
৩. এনজিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম ইনহিবিটর (ACE inhibitor)
৪. এনজিওটেনসিন রিসেপ্টর ব্লকার (ARB)
৫. ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার (Calcium channel blockers)
উচ্চ রক্তচাপের ফলাফল:অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ স্ট্রোক, হার্ট এটাক, হার্ট ফেইলিওর, কিডনি ফেইলিওর, দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগ, অন্ধত্ব ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি বহুলাংশে বৃদ্ধি করে। অনেকে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ (Normal) হয়ে গেলে ওষুধ সেবন ছেড়ে দেন। যার ফলে কিছুদিন পর আবার রক্তচাপ বেড়ে যায়। কাজেই উচ্চ রক্তচাপ একবার ধরা পড়লে এর উপসর্গ এবং ক্ষতি থেকে বাঁচতে হলে মাঝেমাঝে রক্তচাপ পরীক্ষা করিয়ে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে। একমাত্র ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ পরিবর্তন অথবা বন্ধ করা যাবে না।
- See more at: http://blog.doctorola.com/archives/3855#sthash.iEyakvZn.dpuf
১. জীবনশৈলীর পরিবর্তনের মাধ্যমে
২. ওষুধের মাধ্যমে
জীবনশৈলীর পরিবর্তনের মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার সাফল্য সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত। তাই ওষুধ লাগুক বা না লাগুক সব উচ্চ রক্তচাপ রোগীর জীবনযাত্রার পরিবর্তন প্রয়োজন। উচ্চ রক্তচাপ ব্যবস্থাপনায় জীবনযাত্রার পরিবর্তনে কার্যকর কিছু পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা যাকঃ
১. ওজন কমানো: শারীরিক স্বাভাবিক ওজন বজায় রাখা ( BMI:১৮.৫-২৪.৯ কেজি/মিটার স্কয়ার)।
২. স্বাস্থ্যসম্মত খাবারে অভ্যস্ত হওয়া: তাজা ফলমূল ও শাকসবজি বেশি বেশি খাওয়া। চর্বিজাতীয় খাবার কম খাওয়া।
৩. খাবারে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া যাবে না :খাবারে লবণ কম করে খেতে হবে। প্রতিদিন ৫ গ্রাম-এর কম লবণ খেতে হবে। পাতে লবণ পরিহার করতে হবে।
৪. শারীরিক পরিশ্রম:নিয়মিত কায়িক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করতে হবে। যেমন : দৌড়ানো, হাঁটা, সাঁতার কাটা ইত্যাদি। দৈনিক কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে সপ্তাহে ৫ দিন হাঁটা যথেষ্ট।
৫. ধূমপান ও তামাকজাতীয় দ্রব্য পরিহার: বিড়ি, সিগারেট, জর্দা, সাদাপাতা, গুল, ইত্যাদি সকাল প্রকার দ্রব্য পরিহার করতে হবে।
৬. মদ্যপান পরিত্যাগ করতে হবে।
উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধসমূহের ধরণঃ
১. ডাইইউরেটিকস (Diuretics)
২. বিটা ব্লকার (Beta blocker)
৩. এনজিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম ইনহিবিটর (ACE inhibitor)
৪. এনজিওটেনসিন রিসেপ্টর ব্লকার (ARB)
৫. ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার (Calcium channel blockers)
উচ্চ রক্তচাপের ফলাফল:অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ স্ট্রোক, হার্ট এটাক, হার্ট ফেইলিওর, কিডনি ফেইলিওর, দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগ, অন্ধত্ব ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি বহুলাংশে বৃদ্ধি করে। অনেকে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ (Normal) হয়ে গেলে ওষুধ সেবন ছেড়ে দেন। যার ফলে কিছুদিন পর আবার রক্তচাপ বেড়ে যায়। কাজেই উচ্চ রক্তচাপ একবার ধরা পড়লে এর উপসর্গ এবং ক্ষতি থেকে বাঁচতে হলে মাঝেমাঝে রক্তচাপ পরীক্ষা করিয়ে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে। একমাত্র ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ পরিবর্তন অথবা বন্ধ করা যাবে না।
ডক্টোরোলা ডট কম
No comments:
Post a Comment