Wednesday, February 1, 2017

ব্যায়াম বা শরীরচর্চা : কেন, কখন, কীভাবে?

ডক্টোরোলা ডট কম:
ব্যায়াম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যে খুবই উপকারী এবং জরুরি, ছোটবেলা থেকেই আমরা এমনটা শুনে এসেছি। কিন্তু ব্যায়াম আমাদের আসলেই কী কী সুফল বয়ে আনে?
১. আমাদের ক্যালোরি ব্যয় করে। ফলে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
২. ডায়াবেটিক রোগীদের ব্লাড স্যুগার কমাতে সাহায্য করে।
৩. উচ্চরক্তচাপের রোগীদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
৪. মানসিক চাপ কমায়। বিষণ্ণতা কাটাতে সাহায্য করে।
৫. হাড়কে মজবুত রাখে। এতে সহজেই হাড় ভাঙে না।
৬. হৃদপিণ্ডের অসুখে মারা যাবার সম্ভাবনা কমে।

ব্যায়াম করার সময় কীভাবে করা উচিত?
১. প্রথমে ৫-১০ মিনিট একটু ওয়ার্ম আপ করে নিতে হয়। ধীরে ধীরে কিছুক্ষণ হেঁটে নেয়া যেতে পারে। এতে ব্যায়াম করার সময় মাংসপেশিতে ব্যথা হবার সম্ভাবনা কমে।
২. তারপর আসল ব্যায়ামে যেতে হবে। জোরে জোরে হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা ইত্যাদি করা যেতে পারে। শরীরের প্রতিটি জয়েন্ট যেন প্রসারিত করা হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৩. শেষে এসে আবার ধীরে ধীরে গতি কমিয়ে আনা প্রয়োজন। আবার ধীরে ধীরে হাঁটা শুরু করা যেতে পারে। এতে ব্যায়াম শেষে মাথা ঘোরানোর হার কমে।

কতোক্ষণ ব্যায়াম করা উচিত?
দিনে অন্তত ৩০ মিনিট। সপ্তাহে ৫ দিন বা তার বেশি দিন। যদি একটানা ৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে অসুবিধা হয়, তাহলে ১০ মিনিট করে ৩ বা ৪ বার করা যেতে পারে।
ব্যায়াম করার সময় কোন কোন লক্ষণ দেখলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত?
– বুকে, বাহুতে, গলায়, চোয়াল বা পিঠে ব্যথা বা চাপ অনুভব হলে
– বমিবমি ভাব বা বমি হলে
– যদি হৃদপিণ্ডের গতি প্রচণ্ড বেড়ে যায়
– মাথা ঘোরানো বা অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলে

যারা ব্যায়াম করার আলাদা সময় পায় না তারা কী করতে পারে?
১. লিফট ব্যবহার না করে সিঁড়ি ব্যবহার করা।
২. গাড়ি দূরে পার্ক করে রেখে বাকিটা পথ হেঁটে আসা যাওয়া করা।
৩. এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় হেঁটে যাবার দূরতম পথ বেছে নেয়া।
ব্যায়াম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যে খুবই উপকারী এবং জরুরি, ছোটবেলা থেকেই আমরা এমনটা শুনে এসেছি। কিন্তু ব্যায়াম আমাদের আসলেই কী কী সুফল বয়ে আনে?
১. আমাদের ক্যালোরি ব্যয় করে। ফলে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
২. ডায়াবেটিক রোগীদের ব্লাড স্যুগার কমাতে সাহায্য করে।
৩. উচ্চরক্তচাপের রোগীদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
৪. মানসিক চাপ কমায়। বিষণ্ণতা কাটাতে সাহায্য করে।
৫. হাড়কে মজবুত রাখে। এতে সহজেই হাড় ভাঙে না।
৬. হৃদপিণ্ডের অসুখে মারা যাবার সম্ভাবনা কমে।
ব্যায়াম করার সময় কীভাবে করা উচিত?
১. প্রথমে ৫-১০ মিনিট একটু ওয়ার্ম আপ করে নিতে হয়। ধীরে ধীরে কিছুক্ষণ হেঁটে নেয়া যেতে পারে। এতে ব্যায়াম করার সময় মাংসপেশিতে ব্যথা হবার সম্ভাবনা কমে।
২. তারপর আসল ব্যায়ামে যেতে হবে। জোরে জোরে হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা ইত্যাদি করা যেতে পারে। শরীরের প্রতিটি জয়েন্ট যেন প্রসারিত করা হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৩. শেষে এসে আবার ধীরে ধীরে গতি কমিয়ে আনা প্রয়োজন। আবার ধীরে ধীরে হাঁটা শুরু করা যেতে পারে। এতে ব্যায়াম শেষে মাথা ঘোরানোর হার কমে।
কতোক্ষণ ব্যায়াম করা উচিত?
দিনে অন্তত ৩০ মিনিট। সপ্তাহে ৫ দিন বা তার বেশি দিন। যদি একটানা ৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে অসুবিধা হয়, তাহলে ১০ মিনিট করে ৩ বা ৪ বার করা যেতে পারে।
ব্যায়াম করার সময় কোন কোন লক্ষণ দেখলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত?
– বুকে, বাহুতে, গলায়, চোয়াল বা পিঠে ব্যথা বা চাপ অনুভব হলে
– বমিবমি ভাব বা বমি হলে
– যদি হৃদপিণ্ডের গতি প্রচণ্ড বেড়ে যায়
– মাথা ঘোরানো বা অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলে
যারা ব্যায়াম করার আলাদা সময় পায় না তারা কী করতে পারে?
১. লিফট ব্যবহার না করে সিঁড়ি ব্যবহার করা।
২. গাড়ি দূরে পার্ক করে রেখে বাকিটা পথ হেঁটে আসা যাওয়া করা।
৩. এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় হেঁটে যাবার দূরতম পথ বেছে নেয়া।
ডক্টোরোলা ডট কম
- See more at: http://blog.doctorola.com/archives/3809#sthash.ev0uDSt0.dpuf

No comments:

Post a Comment