আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নিত্য প্রয়োজনীয় সবজিগুলোর একটি হলো টমেটো। এটি কাঁচা কিংবা রান্না দুভাবেই খাওয়া যায়। আবার জুস, কেচাপ, স্যুপ, সস এবং সালাদ করতেও টমেটোর জুড়ি মেলা ভার। ভাল স্বাদ, উচ্চ পুষ্টিমান এবং নানা উপায়ে ব্যবহারের কারণে সবজিটি সর্বত্রই বেশ জনপ্রিয়।
টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি রয়েছে। এছাড়া এতে লাইকোপেন নামে বিশেষ উপাদান রয়েছে যা ফুসফুস, পাকস্থলী, অগ্ন্যাশয়, কোলন, স্তন, মূত্রাশয়, প্রোস্টেট ইত্যাদি অঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এক কথায়, টমেটোর যে কোনো আইটেমই হোক না কেন এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে।
জেনে নিন টমেটোর নানা গুণের কথা:
কম ক্যালোরি থাকে
টমেটো স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। এতে অন্যান্য মশলার তুলনায় অনেক কম ক্যালরির উপাদান থাকায় তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ২ টেবিল চামচ টমেটো সস খেলে সপ্তাহে ১ হাজার ১৯০ ক্যালরি কমিয়ে আনা সম্ভব।
চর্বির পরিমাণ কম
এ সবজিটি নিয়মিত খেলে শরীরে চর্বি কমে আসে। প্রতিদিন এক টবিল চামচ টমেটো সস খেলে চর্বি ০.১ গ্রাম কমে আসে। শুধু তাই নয়, খাবারটি হৃদরোগের জন্য ক্ষতিকারক চর্বির পরিমাণকেও কমিয়ে দেয়।
শর্করা কম থাকে
টমেটোতে শর্করার পরিমাণ অনেক কম থাকে। প্রত্যেকবার খাওয়ার সময় ৪ গ্রামেরও কম শর্করা পাওয়া যায়। ডায়েটে তাই শর্করার মাত্রা কম রাখতে এটি খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
উচ্চমাত্রার লাইকোপিন থাকে
এতে উচ্চমাত্রার লাইকোপিন থাকে। লাইকোপিন হলো এক প্রকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেটি শরীরের অন্তর্নিহিত কোষগুলোকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। একই সাথে এটি কোলেস্টেরলের মাত্রাকে উন্নীত করে এবং ক্যান্সার বিশেষ করে ফুসফুস, পাকস্থলী ও প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। এছাড়া ভারি খাবারের পর একটু টমেটোর জুস খেলে তা হজমেও সহায়তা করে।
ভিটামিন-এর ভালো উৎস
টমেটো সসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ থাকে। শুধু চোখের জন্যই নয় বরং চামড়া, হাড় ও দাঁতের গঠনেও কিন্তু ভালো কাজ করে ভিটামিন-এ।
টমেটোতে নানা পুষ্টি উপাদান থাকায় তা শুধু হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে না; এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, জন্ডিস এবং ডায়রিয়াও প্রতিরোধ করে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখার চেষ্টা করুন। নিয়মিত টমেটো খান, সুস্থ থাকুন।
আমাদের
দৈনন্দিন জীবনে নিত্য প্রয়োজনীয় সবজিগুলোর একটি হলো টমেটো। এটি কাঁচা
কিংবা রান্না দুভাবেই খাওয়া যায়। আবার জুস, কেচাপ, স্যুপ, সস এবং সালাদ
করতেও টমেটোর জুড়ি মেলা ভার। ভাল স্বাদ, উচ্চ পুষ্টিমান এবং নানা উপায়ে
ব্যবহারের কারণে সবজিটি সর্বত্রই বেশ জনপ্রিয়।
টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি রয়েছে। এছাড়া এতে লাইকোপেন নামে বিশেষ উপাদান রয়েছে যা ফুসফুস, পাকস্থলী, অগ্ন্যাশয়, কোলন, স্তন, মূত্রাশয়, প্রোস্টেট ইত্যাদি অঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এক কথায়, টমেটোর যে কোনো আইটেমই হোক না কেন এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে।
জেনে নিন টমেটোর নানা গুণের কথা:
কম ক্যালোরি থাকে
টমেটো স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। এতে অন্যান্য মশলার তুলনায় অনেক কম ক্যালরির উপাদান থাকায় তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ২ টেবিল চামচ টমেটো সস খেলে সপ্তাহে ১ হাজার ১৯০ ক্যালরি কমিয়ে আনা সম্ভব।
চর্বির পরিমাণ কম
এ সবজিটি নিয়মিত খেলে শরীরে চর্বি কমে আসে। প্রতিদিন এক টবিল চামচ টমেটো সস খেলে চর্বি ০.১ গ্রাম কমে আসে। শুধু তাই নয়, খাবারটি হৃদরোগের জন্য ক্ষতিকারক চর্বির পরিমাণকেও কমিয়ে দেয়।
শর্করা কম থাকে
টমেটোতে শর্করার পরিমাণ অনেক কম থাকে। প্রত্যেকবার খাওয়ার সময় ৪ গ্রামেরও কম শর্করা পাওয়া যায়। ডায়েটে তাই শর্করার মাত্রা কম রাখতে এটি খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
উচ্চমাত্রার লাইকোপিন থাকে
এতে উচ্চমাত্রার লাইকোপিন থাকে। লাইকোপিন হলো এক প্রকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেটি শরীরের অন্তর্নিহিত কোষগুলোকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। একই সাথে এটি কোলেস্টেরলের মাত্রাকে উন্নীত করে এবং ক্যান্সার বিশেষ করে ফুসফুস, পাকস্থলী ও প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। এছাড়া ভারি খাবারের পর একটু টমেটোর জুস খেলে তা হজমেও সহায়তা করে।
ভিটামিন-এর ভালো উৎস
টমেটো সসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ থাকে। শুধু চোখের জন্যই নয় বরং চামড়া, হাড় ও দাঁতের গঠনেও কিন্তু ভালো কাজ করে ভিটামিন-এ।
টমেটোতে নানা পুষ্টি উপাদান থাকায় তা শুধু হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে না; এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, জন্ডিস এবং ডায়রিয়াও প্রতিরোধ করে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখার চেষ্টা করুন। নিয়মিত টমেটো খান, সুস্থ থাকুন।
তথ্যসূত্র: অ্যালিয়েন্স গ্লোবাল - See more at: http://www.dainikamadershomoy.com/2015/05/12/27049.php#sthash.9DxwXRHx.dpuf
টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি রয়েছে। এছাড়া এতে লাইকোপেন নামে বিশেষ উপাদান রয়েছে যা ফুসফুস, পাকস্থলী, অগ্ন্যাশয়, কোলন, স্তন, মূত্রাশয়, প্রোস্টেট ইত্যাদি অঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এক কথায়, টমেটোর যে কোনো আইটেমই হোক না কেন এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে।
জেনে নিন টমেটোর নানা গুণের কথা:
কম ক্যালোরি থাকে
টমেটো স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। এতে অন্যান্য মশলার তুলনায় অনেক কম ক্যালরির উপাদান থাকায় তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ২ টেবিল চামচ টমেটো সস খেলে সপ্তাহে ১ হাজার ১৯০ ক্যালরি কমিয়ে আনা সম্ভব।
চর্বির পরিমাণ কম
এ সবজিটি নিয়মিত খেলে শরীরে চর্বি কমে আসে। প্রতিদিন এক টবিল চামচ টমেটো সস খেলে চর্বি ০.১ গ্রাম কমে আসে। শুধু তাই নয়, খাবারটি হৃদরোগের জন্য ক্ষতিকারক চর্বির পরিমাণকেও কমিয়ে দেয়।
শর্করা কম থাকে
টমেটোতে শর্করার পরিমাণ অনেক কম থাকে। প্রত্যেকবার খাওয়ার সময় ৪ গ্রামেরও কম শর্করা পাওয়া যায়। ডায়েটে তাই শর্করার মাত্রা কম রাখতে এটি খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
উচ্চমাত্রার লাইকোপিন থাকে
এতে উচ্চমাত্রার লাইকোপিন থাকে। লাইকোপিন হলো এক প্রকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেটি শরীরের অন্তর্নিহিত কোষগুলোকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। একই সাথে এটি কোলেস্টেরলের মাত্রাকে উন্নীত করে এবং ক্যান্সার বিশেষ করে ফুসফুস, পাকস্থলী ও প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। এছাড়া ভারি খাবারের পর একটু টমেটোর জুস খেলে তা হজমেও সহায়তা করে।
ভিটামিন-এর ভালো উৎস
টমেটো সসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ থাকে। শুধু চোখের জন্যই নয় বরং চামড়া, হাড় ও দাঁতের গঠনেও কিন্তু ভালো কাজ করে ভিটামিন-এ।
টমেটোতে নানা পুষ্টি উপাদান থাকায় তা শুধু হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে না; এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, জন্ডিস এবং ডায়রিয়াও প্রতিরোধ করে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখার চেষ্টা করুন। নিয়মিত টমেটো খান, সুস্থ থাকুন।
তথ্যসূত্র: অ্যালিয়েন্স গ্লোবাল - See more at: http://www.dainikamadershomoy.com/2015/05/12/27049.php#sthash.9DxwXRHx.dpuf
No comments:
Post a Comment